মঙ্গলবার, ১২ মে, ২০১৫

বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদের ,- গঠনতন্ত্রের -০১ হইতে ৩৫ ধারা দেখুন ।

                                                                    




       বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

  বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদ এর -গঠনতন্ত্র

ধারা ১/বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ

 গঠনতন্ত্র ধারা মোট ৩৫টিঃ (প্রস্তাবিত) 

  • / জাতির পিতা / বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদ এর  প্রয়োজনীয়তা ও আবশ্যকতা এই যে, বাংলাদেশ বহুধর্মীয় মতদর্শনের আদর্শিক শান্তি প্রিয় দেশ। যুগ যুগ একে অপরে মিলেমিশে বাস করছে  এই দেশের মানুষএই দেশের সকলের জাতীয়তা বাংলাদেশি আর বাংলাদেশিদের জাতীয়  ‘জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান” সার্বজনীন শ্রদ্ধেয় এবং সকল বিতর্কের ঊর্ধ্বে । জাতীয় ‘জাতির পিতা, বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদের চেতনার  নেতৃত্বের এক অসাধারণ প্রতিভার অধিকারী এবং বাংলার মানুষের অধিকার আদায়ের  সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী । বাংলার ছাত্র আন্দোলনের প্রবর্তক, সংগঠক, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ী মহানায়ক, ঘোষক, স্থাপক, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রনায়ক বাংলার মানুষের মুক্তি ও  অন্যায়ের প্রতিবাদি কণ্ঠস্বর । ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে ছাত্র আন্দোলন। পূর্বপাকিস্তান স্বৈরাচার সরকারের বিরুদ্ধে বাংলার মানুষের মুক্তি আন্দোলন করতে গিয়ে জেল জুলুম নির্যাতীত হয়েছেন সর্বপরি শাহাদাৎ বরনের আগ পর্যন্ত একটি সুখী সম্মৃদ্ধি বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য নিয়েই এই দেশের মানুষের জন্য  কাজ করতে ছিলেন । জাতীর পিতা এই দেশের জাতি ধর্ম,বর্ণ গোত্র, ভাষা সংস্কৃতি, ন্যায় অধিকার আদায়ের শ্রেষ্ঠ সন্তান , গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা তথা সকল ধর্মের স্বাধীনতা  নিশ্চিতকরণ ও অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি এবং সমাজতন্ত্র তথা শোষণমুক্ত সমাজ ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করার পথ প্রদর্শক এবং সকলে সকলের মাঝে গ্রহণযোগ্যতা ও বিশ্বাস, সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক, দেশপ্রেম, জাতীয়তাবাদ চেতনায় দেশের মানুষকে সচেতন করেছিলেন । জাতীয়, জাতির পিতা সার্বজনীন ও সকল বাংলাদেশিদের । কোন বিতর্ক থাকতে পারেনা, কোন ভাবেই না ,ধর্ম জাতি যার যার জাতির পিতা।  

  • ক এর/ উপধারা /কবাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদ” এর মুল উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যঃ       
  •  “বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদ” “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান” জাতির পিতা হিসাবে সকলের মাঝে সার্বজনীন শ্রদ্ধেয় এবং সকল বিতর্কের ঊর্ধ্বে, সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী এই মনোবাসনা নিয়ে রাজনীতিমুক্ত চিন্তাচেতনায় সমাজ সেবামূলক জাতীয় সংগঠন। এই সংগঠনের সাংগঠনিক কার্যক্রম সমাজ কল্যাণ মূলক সেবা যেমন, গণমানুষের দ্রুত চিকিৎসা সেবা, যেকোন দুর্যোগে উদ্ধার তৎপরতা এবং বিশেষ মেডিক্যাল টিম প্রেরণ, ত্রান বিতরন, বহুমুখী গণসচেতন মূলক শিক্ষা, জাতির পিতার আদর্শে অনুপ্রাণিত করা এবং জাতির পিতার উপর রচিত “প্রেরণা সঙ্গীত” স্কুল, মাদ্রাসা কমলমতি ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে পরিবেশন করা,  শর্টফিল্ম,গান, কবিতা,  মানব সম্পদ উন্নয়নের প্রকল্প, শিক্ষা সাংস্কৃতিক মূলক অনুষ্ঠান নির্মাণ, দেশের মানুষের শান্তি ও কল্যাণ মুখী প্রচার, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা করা, শিশু নারী নির্যাতন এবং বন ও পরিবেশ নিয়ে কাজ করাসকলকে সাথে নিয়ে শান্তিপূর্ণ সুন্দর উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলার লক্ষ্যে “বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদ” এর পথ যাত্রা ও বাস্তবায়নে অঙ্গিকারাবদ্ধ  
  • /- যেহেতু সংগঠনটি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির পিতাকে নিয়ে অতএব বঙ্গবন্ধুর পরিবারের জন্য সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টার পদ সংরক্ষিত অথবা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ  দলের সভাপতি এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাষ্ট এর সভাপতি উক্ত পদে অধিষ্ঠিত থাকিবেন এবং “বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদ” প্রধান উপদেষ্টার পরামর্শ অনুযায়ী পরিচালিত হবে । জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাষ্ট এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ  দলের সভাপতি পদাধিকার বলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা  প্রধান  উপদেষ্টা পদ সংরক্ষিত ।   
  •     
  • /-  জাতীর পিতার ঐতিহাসিক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও শাহাদত বার্ষিকী জাতীয় ভাবে উদযাপন করা ।
  • ঘ/ - ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন করা
  • /-২৪ জানুয়ারি ঐতিহাসিক গণ অভ্যুত্থান দিবস পালন করা ।  
  • /-  ২১ ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা দিবস পালন করা ।
  • / ৭ই মার্চ ঐতিহাসিক ভাষণ নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা ।
  • /- ১৭ মার্চ জাতীর পিতার জন্ম বার্ষিকী ও শিশু দিবস পালন করা ।  
  • /-২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস পালন করা ।
  • /-১৭ই এপ্রিল মজিব নগর দিবস পালন করা ।
  • ট/-১৫ইআগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালন করা ।   
  • /-১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস পালন করা ।  
  • ড/ বিভিন্ন সময়ে জাতীর পিতাকে নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠান এবং  জাতির পিতার আদর্শে অনুপ্রেরনার মাধ্যমে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলা এবং ভক্তি শ্রদ্ধার মাধ্যমে জাতির পিতার পতি আনুগত্য প্রকাশ করা ।
  •  ধারা ২ /  কার্যালয়ঃ- ক/- যে পর্যন্ত নিজস্ব স্থায়ী কার্যালয় না হবে, অস্থায়ী কার্যালয়ের মাধ্যমে সকল প্রকার দপ্তরিক কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
  • /- কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তরিক কাজের সুবিধার্থে  ঢাকার প্রাণ কেন্দ্রের যে কোন স্থানে ভাড়া বাড়িতে অথবা ব্যবহারের অনুমতিক্রমে স্থান ব্যবহার করতে পারবেনতবে অবৈধ ভাবে কোন স্থানে জাতির পিতা পরিষদের দপ্তরিক কাজ বা ব্যানার ব্যবহার করা যাবে না । যদি কেও করে বা যুক্ত হয় তাদের কার্যক্রম অবৈধ হিসাবে বিবেচিত হবে
  • /- মহানগর / জেলা/ থানা কমিটির  (ধারা ২ কার্যালয়) উপধারা ক/খ/গ/ প্রযোজ্য হবে ।  
  • ধারা ৩ / কার্যক্রমের এলাকা 
  • / বাংলাদেশ ব্যাপী এবং আন্তর্জাতিক ভাবে কার্যক্রম পরিচালিত হবে ।
  • / যে দেশে বাংলাদেশী নাগরিক রয়েছে সেখানেই কেন্দ্রীয় পরিষদের সাথে একতা প্রকাশ করে  
  •    সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালিত হবে  
  • / স্থানীয় দেশের নাম যুক্ত করে – “প্রবাসী বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদ” নামে পরিচিতি লাভ করবে ।
  • ঘ/ “প্রবাসী বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদ” গঠনের তিন মাসের মধ্যে কেন্দ্রীয় কমিটির অনুমোদন গ্রহণ করতে হবে  এবং কমিটির পরিচিতি সভায় কেন্দ্রিয় কমিটির প্রতিনিধি দ্বারা  কমিটির অনুমোদন লাভ করবে তবে “প্রবাসী বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদ” বা যে কোন কমিটি স্থগিত করার ক্ষমতা কেন্দ্রীয় কমিটির দ্বারা  সংরক্ষিত 
  •  ধারা৪/ প্রতীক বা পতাকাঃ- ক/ পতাকার জমি আকাশি রং আর আকাশি রং সংগঠনের ব্যবহারিক অর্থ হল বিপদ মুক্ত প্রতীক যা দেশের মানুষের কাছে সুখের ও শান্তির বার্তা এবং সেবার মনোভাব নিয়ে জন মানুষের আশ্রয় নীড় মাঝে সাদা রঙের পায়রা দুডানা মেলানো পাখনার উপর গোলাকার পৃথিবী, শান্তির প্রতীক হিসাবে ব্যবহার হবে কারন বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদ এর প্রতিটি সদস্য শান্তির জন্য নিবেদিত থাকিবে সংগঠনের বাহিরে বা ভিতরে যে কোন স্থানে শান্তির জন্য  বিশেষ অবদান রাখতে পারবেন তবে সেই বিষয় হতে হবে রাজনৈতিক বা পক্ষপাত মুক্ত একটি স্বচ্ছ ও গ্রহণ যোগ্য সিদান্তের মাধ্যমে ।       
  • ধারা ৫/ প্রতীক বা লগোঃ- / জাতীর পিতার ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের বহু জনপ্রিয় ছবি মুষ্টিবদ্ধ  হাতের কনিষ্ঠ আঙ্গুল উরধমুখী প্রসারিত শাহাদাৎ আঙ্গুল একটি শ্লোক, চিত্র সাদা কালো রং এর স্বচিত্র বাঙ্গালীর মুক্তির প্রতীক, নির্দেশনার প্রতীক, স্বাধীনতার ঘোষণার প্রতীক, দুষমনদের শাসানোর প্রতীক, শ্রত্রুর কাঁপন ধরানোর প্রতীক এবং পাঁশে শান্তির পায়রা, দুডানার উপর পৃথিবীর গোলাকার হালকা নীল এবং সাদা রঙের পায়রা বাংলাদেশের এবং পৃথিবীর শান্তির প্রতীক হিসাবে ব্যবহার হবে  
  • / বিভিন্ন প্রচার কাজের সুবিধার্থে আকার মাপ নির্ধারণ করা যাবে
  • / বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদের সকল প্রকার দপ্তরিক প্রকাশিত কাগজ পত্র এবং প্রচার কাজে ব্যবহার বাধ্যতা  মূলক
  • তবে ভক্তি শ্রুদ্ধার সাথে সকল ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে হবে কোন প্রকার অসম্মান মূলক কাজে বা প্রচারে ব্যবহার করা যাবে না যদি কেও করেন  ( রাষ্ট্রের আইনগত বাধ্যগতার পরিপন্থী) হিসাবে বিবেচিত হবে               
  • ধারা ৬/ জাতীয় সঙ্গীত
  • আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভাল বাসি...... 
  • ধারা ৭, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদের চেতনা সঙ্গীতঃ
  • আমি ভাল বাসি বাংলাদেশের প্রতি কণা মাটি
  • .......................................
  • ধারা ৮, জাতীয় শোক সঙ্গীত প্রস্তাবঃ-
  • পনেরো  আগস্ট হয়েছে শহিদ জাতীর পিতা মুজিব ......................
  • ধারা- ৯, জাতির পিতার আদর্শে অনুপ্রাণিত জাতীয় রণ সঙ্গীত প্রস্তাবঃ   
  • তোমার প্রেরনায় চলছি মোরা
  • তোমার প্রেরনায় গড়ছি .............
  • ধারা- ১০/ সংগঠনের প্রতিটি কমিটির সদস্যের জন্যঃ-  ক/ জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, নির্বিশেষে বাংলাদেশের নাগরিক, জাতির পিতার আদর্শের অনুগত ও  শ্রদ্ধাশীল এবং গঠনতন্ত্রের বিধিনিয়ম মানিয়া বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদ এর সাধারন সদস্য পদ গ্রহণ করিতে পারিবেন । সর্বনিম্ম বয়স ১৮ বছরের পরে আবেদন কারী নিন্ম লিখিত ফর্ম অঙ্গীকার করিতে হইবে ।        
  • খ/ আমি...........................পিতা........................... এই মর্মে অঙ্গীকার করিতেছি যে আমি বাংলাদেশের একজন নাগরিক , জাতির পিতার আদর্শের অনুগত ও  শ্রদ্ধাশীল এবং স্বাধীনতা বিরোধী বা রাষ্ট্র বিরোধি কাজে জড়িত নই। আমি আরো অবগত করিতেছি যে “বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদ”  সংগঠনের একজন আদর্শবান সদস্য হয়ে সংগঠনের সার্বিক উন্নায়নে ও সমাজ সেবা মূলক কাজে নিজেকে যুক্ত রাখিব এবং সংগঠনের গঠনতন্ত্র বিরোধী কোন কর্মকাণ্ড যুক্ত হইবো না বলিয়া অঙ্গীকার করিলাম । (ভুল তথ্য দিলে প্রাথমিক সদস্য পদ বাতিল হইবে) কোন আপিল চলিবে না ।        কেন্দ্রীয় কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত কমিটি সদস্য ফরমে দুই কপি পিপি সাইজ ছবিসহ পূরণ করিয়া নিজ একালার কমিটির নিকট ১০০ টাকা অনুদান সহকারে অন্তর্ভুক্তর জন্য আবেদন ফরম দাখিল করিতে পারিবেন । কমিটি উপযুক্ত কারনবশতঃ যে কোন লোকের আবেদন নাকচ করিয়া দিতে পারিবেন। সভাপিত সাধারন সম্পাদকের যুক্ত স্বাক্ষরে উক্ত আবেদন অনুমোদন হইবে ।
  • ধারা- ১১/ সংগঠনের সকল কমিটি কার্যকরী নেতৃবৃন্দের দায়িত্বঃ  ক/ প্রত্যেক কার্যকরী সদস্য ও নেতৃবৃন্দের ভর্তি ফিস ১০০ টাকা । মাসিক ১০০ টাকা ফি । সাধারন সভায় সিদ্ধান্ত মোতাবেক বিশেষ ক্ষেত্রে টাকার পরিমাণ বৃদ্ধি করিতে পারিবেন ।
  • খ/ কমিটির কোন কার্যকরী সদস্য তাহার উপর দায়িত্ব পালনে অবহেলা করিলে এবং উপর্যুপরি তিন মাস চাঁদা প্রদান না করিলে কার্যকরী কমিটি কর্তৃক চাঁদা না পাইলে তাহার সদস্য পদ থাকিবে না । তবে নির্বাহী কমিটির সদস্যরা তাহাদের মতামতের মাধ্যমে তাহারপদ পুরঃবিবেচনা করিতে পারিবেন । সভাপতি সাধারন সম্পাদক একমাসের চাঁদা ক্ষমা করিতে পারিবেন । 
  • ধারা- ১২/ সংগঠনের কমিটির জন্য শৃঙ্খলা ও শাস্তিঃ- ক/ প্রতিটি সদস্যগণের নিজ নিজ সাংগঠনিক কার্যক্রম বিষয়ে সভাপতি সাধারন সম্পাদকের  দৃষ্টিতে কোন ত্রুটি দেখা দিলে তাদের মৌখিক কারন দর্শাতে পারিবেন সেই ক্ষেত্রে সকল সদস্যগণ সতর্ক মনে করিয়া সঠিক ভাবে দায়িত্ব পালন করিবেন।  কোন প্রকার দায়িত্ব পালন থেকে বিরত থাকা যাবে না তবে ব্যাক্তিগত কারন বা বিশেষ প্রয়োজনে দায়িত্ব পালনে অসুবিধা বোধ করলে সহকারী দায়িত্ব পালন করতে পারবেন অথবা   সভাপতির অনুমুতিক্রমে নিজ দায়িত্ব অন্য কাওকে ভারপ্রাপ্ত হিসাবে নিয়োগ দিতে পারবেন ৯০ দিনের জন্য । ৯০ দিন পর এই দায়িত্ব আপনা আপনি বিলুপ্ত ঘোষিত হবে । আর উল্লেখ থাকেযে ৯০ দিনের মধ্যে নিজ দায়িত্ব প্রাপ্ত হতে হবে অন্যাথায় “নিতিনিধারন কমিটি” সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকের সাথে আলোচনার মাধ্যমে উক্ত পদের জন্য নির্বাচনের আয়োজন করবে ।  
  • খ/ কার্যনির্বাহী সভা বা রুটিন সভায় কোন সদস্য, কর্মকর্তা, কেন্দ্রীয় কমিটির কোন সদস্য বিরুদ্ধে প্রতিহিংসা মূলক কোন বত্তব্য শ্লোগান মন্তব্য করা যাবেনা । তবে অভিযোগ থাকিলে লিখিত আকারে অভিযোগ করতে হইবেকেন্দ্রীয় কমিটি দ্বারা গঠিত “নীতিনির্ধারণ কমিটি’  উক্ত অভিযোগ বিস্তারিত ভাবে খতিয়ে দেখিবেন এবং অনুমতির জন্য কেন্দ্রীয় কমিটির নিকট প্রেরণ করবেন এবং কেন্দ্রীয় কমিটি “নীতিনির্ধারণ কমিটি” এর গৃহিত সিদ্ধান্ত গুরুত্ব সহকারে প্রাধান্য দিবেন।     
  • গ/ কোন সদস্য সংগঠনের গঠনতন্ত্র বিরোধি কার্যক্রমে যুক্ত হলে সকল কমিটির সভাপতি / সাধারন সম্পাদক উক্ত সদস্যকে সকল প্রকার কার্যক্রম থেকে প্রত্যাহার, বহিষ্কার বা  বিরত রাখতে পারবেন।
  • / কোন সদস্য সংগঠনের বাহিরে কোন প্রকার অপরাধে জড়িত থাকলে বা তার নামে অভিযোগ উঠলে এবং তা প্রমাণ হলে কেন্দ্রীয় কমিটি তার বিরুদ্ধে যে কোন সাংগঠনিক শাস্তি গ্রহণ করিতে পারিবেন
  • ঙ/ সভায় আলোচ্যসুচি ও বিষয় বিত্তিক উপর আলোচনা করবেন দায়িত্বপ্রাপ্তগণ । অন্য কোন বিষয়ে জানতে হলে প্রশ্ন পর্ব অথবা মুক্ত আলোচনা পর্বে সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকে অবগত করে বতব্য রাখতে পারবেন । বিষয় বিত্তিক আলোচনা ছাড়া বতব্য গ্রহণযোগ্যতা বিবেচিত হবেনা এবং বতব্য দেওয়ার আগে থেকে বতব্যর বিষয়ে বিচার বিশ্লেষণ ও অধিক তথ্য যুক্তি প্রদান করতে হবে ।
  • চ/ সভ্যগণ সভা চলাকালীন সভার বতব্য মনোযোগ সহকারে শ্রবন করবেন । বতব্য প্রদানে বাধা জোরে শব্দ অপ্রয়োজনীয় কাওর সাথে আলাপ বা সভ্যগনের বিরক্ত হয় এমন কোন কর্মকাণ্ড করা যাবেনা । বিশেষ প্রয়োজনে সভাপতি সাধারন সম্পাদকের অনুমোদন নিয়ে বাহিরে যেতে পারবেন ।অথবা সভার সভাপতি সভার শান্তি শিংখলার স্বার্থে শিংখলার ভঙ্গের দায়ে উক্ত ব্যাক্তিকে সভা থেকে অব্যাহতি এবং কি প্রত্যাহার করতে পাবেন অথবা সতর্ক করতে পাবেন এতে কোন অভিযোগ গ্রহণ যোগ্য হবেনা । 
  • ধারা-১৩/ সুবিধাবলিঃ- ক/ যে সকল সদস্যগন অধিক পয়েন্ট প্রাপ্ত হবেন তাদের মধ্যে থেকে পাঁচজন বিশেষ সুবিধা ভোগ করতে পারবেন । যেমন সংগঠনের তহবিল হইতে মোবাইল, যাতায়াত খরচ, “টপ টেন” শ্রেষ্ঠ এক,দুই,তিন জনকে শ্রেষ্ঠ জাতীয় জেলা, মহানগর, থানা, ওয়ার্ড, ইউনিউয়ন পর্যায় সনদপত্র ও ক্রেস্ট অথবা নগদ অর্থ প্রদান করতে পারবেন কেন্দ্রীয় ও কার্যকরী কমিটি তাদের তহবিলের উপর ভিত্তিকরে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন   
  • / কেন্দ্রীয় ও কার্যকরী কমিটি সংগঠনের তহবিল হইতে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজনীয় খরচ করতে পারবেন ।
  • গ/ কোন সদস্য বা কমিটির কেও বিপদগ্রস্ত হলে অথবা অসুস্থ্য হলে তহবিল হইতে সাহায্য করতে পারবেন অথবা সাহায্যের প্রয়োজনে বিশেষ তহবিল গঠন করতে পারবেন এতে সকল সদস্য উক্ত তহবিল গঠনে সহযোগিতা করবেন ।
  • ঘ/ কোন সদস্য বা কমিটির কেও মৃত্যুবরণ করলে সংগঠনের পক্ষ হইতে শোকাহত পরিবারকে শান্তনা ও শোক প্রকাশ এবং  প্রয়োজনে সাহায্য সহযোগিতা করে বিপদে তাদের পাঁশে দাঁড়াতে হবে ।
  • ঙ/ সংগঠনের কর্মঠ মেধাবী, “পয়েন্ট-১০শ্রেষ্ঠ জনকে” দুস্থ অসহায় সদস্যদের ব্যবসা, চাকরি বা বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে স্ব-নির্ভরশীল হিসাবে গড়ে তুলতে সাহায্য সহযোগিতা করা ।
  • চ/ কেন্দ্রীয় ও কার্যকরী কমিটি সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক এবং পৃষ্ঠাপোষক,উপদেষ্টা কমিটির কেও মৃত্যুবরণ করলে অথবা অবসরে গেলে তাদের বিশেষ সম্মানীত প্রদান সহ আজীবন সদস্য পদ প্রাপ্তি হবেন ।
  • ছ/ যে কোন সদস্য ব্যাক্তিগত সমস্যার কারন দেখিয়ে অথবা সে নিজে থেকে অব্যাহতি নিতে পারিবেন।
  • জ/ বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকে সংগঠনের প্রতিষ্ঠা বার্ষিক পালন উপলক্ষে তাদের বিশেষ সম্মান ও মর্যাদা এবং সভাপতি সাধারন সম্পাদককের জর্ম দিনের শুভেচ্ছা জানানোর আয়োজন করতে হবে ।
  • ধারা-১৪/ সংগঠনের বিভিন্ন কমিটির সদস্যদের তালিকা ও পদমর্যাদাঃ  

  •  / কেন্দ্রীয় কমিটি ১০১ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচিত বছরের জন্য বাংলাদেশ ব্যাপী
  • খ/ কার্যকরী কমিটি ২১ সদস্য বিশিষ্ট দুই বছর জন্য
  •  কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে বাছাইকৃত এই কমিটি কেন্দ্রের রুটিন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করবেন।  
  • গ/ উপকমিটি সময়ের প্রয়োজনে বিশেষ কমিটি ৫/৭ ৯/১১ সদস্য বিশিষ্ট
  • কেন্দ্রীয় কমিটি দ্বারা বাছাইকৃত কেন্দ্রের রুটিন কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য গঠিত হবে । 
  • / মহানগর কমিটি ৫১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি দ্বারা ৪ বছরের জন্য নির্বাচিত । ঢাকা দুই মহানগর দুটি কমিটি হবে উত্তর, দক্ষিণ। আর উল্লেখ থাকেযে উপধারা ১/ক, জেলা, মহানগর কমিটির সভাপতি কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতির সমমর্যাদা প্রাপ্ত হবেন এবং জেলা, মহানগর কমিটির সাধারন সম্পাদক কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারন সম্পাদকের পদমর্যাদা প্রাপ্ত হবেন । উপধারা ১/খ, জেলা, মহানগর কমিটির এই একি ভাবে অন্য পদ গুলো কেন্দ্রীয় পদবী অনুযায়ী যুগ্ম পদমর্যাদা প্রাপ্ত হবে । উপধারা ১/গ, বিশেষ কমিটি যথা, নির্বাচন কমিটি, উপদেষ্টা কমিটি,      সুপ্রিমকোট  আইনজীবী কমিটি, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকগণ নিয়ে গঠিত কমিটি, পেশাজীবী কমিটি, সাংস্কৃতিক কমিটি অথবা কেন্দ্রীয় কমিটির দ্বারা ঘোষিত যে কোন কমিটিকে বিশেষ মর্যাদা ঘোষিত করিতে পারিবেন তবে এই সকল কমিটি মহানগর কমিটির সমপদমর্যাদা প্রাপ্ত হবেন । উপধারা ১/ঘ, থানা কমিটির সভাপতি মহানগর কমিটির সহসভাপতির পদমর্যাদা প্রাপ্ত হবেন । সাধারন সম্পাদক ঐ একি ভাবে মহানগর কমিটির যুগ্ম সাধারন সম্পাদকের পদমর্যাদা প্রাপ্ত হবেন । অন্য পদ গুলো মহানগর কমিটির পদবী অনুযায়ী যুগ্ম পদমর্যাদা প্রাপ্ত হবে অন্য কমিটি গুলো পদবী অনুযায়ী যুগ্ম পদমর্যাদা প্রাপ্ত হবে যেমন, ওয়াট/ ইউনিউয়ন, থানা, জেলা/ মহানগর/ বিশেষ কমিটি গুলো ।      
  • ঙ/ জেলা কমিটি ৫১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি দ্বারা ৪ বছরের জন্য নির্বাচিত এবং অনুমোদিত
  • চ/ উপজেলা/ থানা কমিটি ৩১ সদস্য বিশিষ্ট জেলা কমিটি দ্বারা নির্বাচিত ৪ বছরের জন্য এবং মহানগরের থানা  কমিটি মহানগর কমিটি গঠন করিবেন । 
  • ছ/ যে কোন কারনে কেন্দ্রীয়, মহানগর, জেলা, থানা কমিটি বিলুপ্তি হলে স্বল্প সংখক সদস্য নিয়ে যথা- ১৫ সদস্য অথবা ২১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা যাবে। ৯০ দিনের জন্য উক্ত কমিটি গঠনতন্ত্রের সকল ধারা মানিয়া চলিতে বাধ্য থাকিবেন । একজন সদস্য একাধিক দায়িত্ব পালন করিতে পারিবেন আর ৯০ দিনের মধ্যে নতুন নির্বাচিত কমিটি দায়িত্ব বুঝিয়া লইবেন ।
  • /  ওয়ার্ড অথবা ইউনিউয়ন কমিটি ২১ সদস্য বিশিষ্ট ৪ বছরের জন্য নির্বাচিত
  • ঝ/ ওয়ার্ড কমিটি থানা কমিটির পরামর্শক্রমে মহানগর কমিটি অনুমোদন দিবেন । একি ভাবে ইউনিউয়ন কমিটি ও থানা কমিটির পরামর্শে প্রাথমিক ভাবে জেলা কমিটি অনুমোদন দিবেন এবং ৯০ দিনের মধ্যে কেন্দ্রীয় কমিটির চূড়ান্ত অনুমোদন গ্রহণ করিতে হবে অন্যথায় উক্ত কমিটির কার্যক্রম বন্ধ/ বহিষ্কার বা অবৈধ ঘোষিত করিতে পারিবেন এবং অবৈধ কার্যক্রম পরিচালনার দাঁয়ে বা বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদ এর নাম, প্রতীক ব্যবহারের দাঁয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে পারিবেন
  • ধারা-১৫/ বিচার ও সাংগঠনিক পর্যবেক্ষণ কমিটিঃ- ক/ ১১ সদস্য বিশিষ্ট। কেন্দ্রীয় কমিটির দ্বারা মনোনীত  এবং উপদেষ্টা ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি থেকে নিয়োগকৃত ।   
  • খ/  বিচার ও সাংগঠনিক পর্যবেক্ষণ কমিটি ক্ষমতা যে কোন কমিটির বিরুদ্ধে বা কমিটির সদস্য এবং বিভিন্ন পদে দায়িত্ব প্রাপ্তগণের বিরুদ্ধে, বিচার ও সাংগঠনিক পর্যবেক্ষণ কমিটির  বরাবর লিখিত অভিযোগ দাখিল হলে বিচার ও সাংগঠনিক পর্যবেক্ষণ কমিটি উক্ত অভিযোগ শুনানির দিন ধার্য করবেন 
  • গ/ গ্রহণ যোগ্য ও ন্যায় বিচারের প্রয়োজনে বিচার ও সাংগঠনিক পর্যবেক্ষণ কমিটি যে কোন সদস্যকে তলব বা জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবেন ।
  • ঘ/ বিচার ও সাংগঠনিক পর্যবেক্ষণ কমিটি  যে কোন ৫ জন সদস্য সুন্দর ও ন্যায়সংগত বিচার বিশ্লেষণ করে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কেন্দ্রীয় কমিটির নিকট সুপারিশ করবেন ।
  • ঙ/ অভিযোগকারির বা অভিযোগপ্রাপ্ত যে কেও বিচার ও সাংগঠনিক পর্যবেক্ষণ কমিটির সিদ্ধান্ত ন্যায়সংগত মনে না করলে  বিচার ও সাংগঠনিক পর্যবেক্ষণ কমিটির ফুল কমিটির নিকট অ্যাপেল করতে পারবেন বিচার ও সাংগঠনিক পর্যবেক্ষণ কমিটির ধারা-১৫, উপধারা-গ, অনুস্মরণ করবেন ।
  •  ধারা-১৬/ অনুমোদন পদ্ধতিঃ- ক/ বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি, সাধারন সম্পাদকের যৌথ সিদ্ধান্তক্রমে, বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদের  সাধারন সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক সকল মহানগর, জেলা, বিশ্ববিদ্যায়ল, কলেজ, প্রতিষ্ঠান বিষয় কমিটি সহ থানা, ওয়ার্ড, ইউনিউয়ন কমিটি এবং কি সহযোগী সংগঠনের কমিটির অনুমোদন দিতে পারবেন তাছাড়া সাংগঠনিক পরিপন্থী হলে, সকল কমিটির সকল পদের সদস্য সহ যে কাওকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তা বাস্তবায়ন করতে পারবেন।
  • ক-১- কেন্দ্রীয়  কমিটির অনুমোদনের জন্য শুধু মাত্র জন প্রতি ১০০ টাকা করে জমা দিতে হবে সাথে সংগঠনের নিজস্ব ফর্ম পূরণ সহ ২ কপি পিপি সাইজ ছবি জমা দিতে হবে । 
  • খ/ বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকের  যৌথ সিদ্ধান্তক্রমে সংগঠনের সাংগঠনিক গতি বৃদ্ধির প্রয়োজনে যদি মনে করেন তারা তিন সদস্যের জুরী বোর্ড গঠন করে যে কোন কমিটির গঠনে পরামর্শক্রমে নবগঠিত মহানগর,  জেলা, উপজেলা, থানা, ওয়ার্ড, ইউনিয়ন কমিটি গঠন করে কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি, সাধারন সম্পাদকের বরাবর সুপারিশ করতে পারবেন। 
  • খ-১, কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি, সাধারন সম্পাদক যে কোন কমিটি সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদ মনোনীত করতে পারবেন অর্থাৎ মহানগর, জেলা, বিশ্ববিদ্যায়ল বা পেসাগত প্রতিষ্ঠান বা যে কোন কমিটির সভাপতি, সাধারন সম্পাদক মনোনীত করতে পারবেন। মনোনীত সভাপতি, সাধারন সম্পাদক যোগ্য ব্যাক্তিগন নিয়ে কমিটি গঠন করে কেন্দ্রীয় কমিটির নিকট জমা দিবেন । তবে কমিটির যে কোন মনোনীত প্রার্থীর পদ পদবী যথাযথ বিচার বিশ্লেষণের মাধ্যমে অনুমোদন প্রাপ্ত হবেন এবং কি প্রার্থীর পদ পদবী অযোগ্য ঘোষিত হতে পারে তবে এই ক্ষেত্রে জুরী বোর্ডের গঠন করে তাদের সিদ্ধান্ত ও সুপারিশ বিবেচিত হবে ।   
  • গ/ সকল কমিটি মেয়াদ পূর্ণের  ৯০ কার্যদিবসের আগে কাউন্সিলের মাধ্যমে নতুন কমিটি নির্বাচিত হয়ে নবগঠিত কমিটি দায়িত্ব গ্রহণ করিতে পারিবে।              
  • ধারা-১৭, প্রচার বিধিঃ - ক/ কেন্দ্রীয় কমিটিসহ মহানগর, জেলা, থানা পূর্ণগঠন কার্যক্রম পরিচালনা, আচরণ বিধি, নির্বাচন প্রক্রিয়া সবকিছু কেন্দ্রীয় কমিটির নিয়ন্ত্রণ থাকিবেন । কেন্দ্রীয় কমিটির গঠনতন্ত্রে যে সব ধারা উপধারা উল্লেখিত আছে তাহা ব্যস্তবায়নের লক্ষ্যে কর্মসূচি গ্রহণ করিবেন । সর্ব প্রকার পরিচালনা ক্ষমতা কেন্দ্রীয় কমিটির নিয়ন্ত্রণাধীন ও সংরক্ষিত এবং পোষ্টার ও লিফলেট সকল প্রচার, মাধ্যমে জাতীর পিতার ছবি থাকিতে হইবে এবং সভাপতি সাধারন সম্পাদককের ছবি পোস্টারে দিতে পারিবেন তবে তৃণমুল কমিটির সভাপতি সাধারন সম্পাদকগণ উপরের স্থানীয় কমিটির সভাপতি সাধারন সম্পাদকগনের ছবি প্রচারে ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে পারবেন । 
  • খ/ কেন্দ্রীয় কমিটি এবং জেলা, মহানগর, থানা, ওয়ার্ড, ইউনিউয়ন কমিটির কাজের সুবিধার্থে বিভিন্ন সময় সভাপতি ও সম্পাদক মণ্ডলী ও সদস্য নিয়ে সাব কমিটি, উপকমিটি অথবা বাস্তবায়ন কমিটি গঠন করিতে পারিবেন । সাব কমিটি / উপকমিটির একজন আহ্বায়ক থাকিবে। উক্ত আহ্বায়ক কাজের স্বার্থে পরামর্শ দিয়া কার্যক্রম পরিচালনা করিবেন। প্রকাশ থাকে যে উক্ত আহ্বায়ক কমিটি বিজোড় সংখ্যায় বা ১১ জনের ঊর্ধ্বে সদস্য থাকিতে পারিবে না এবং পদাধিকার বলে সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক উক্ত কমিটির প্রধান । 

  • ধারা-১৭, প্রচার বিধিঃ - ক/ কেন্দ্রীয় কমিটিসহ মহানগর, জেলা, থানা পূর্ণগঠন কার্যক্রম পরিচালনা, আচরণ বিধি, নির্বাচন প্রক্রিয়া সবকিছু কেন্দ্রীয় কমিটির নিয়ন্ত্রণ থাকিবেন । কেন্দ্রীয় কমিটির গঠনতন্ত্রে যে সব উদ্দেশ্য আছে তাহা ব্যস্তবায়নের লক্ষ্যে কর্মসূচি গ্রহণ করিবেন । সর্ব প্রকার পরিচালনা ক্ষমতা কেন্দ্রীয় কমিটির পোষ্টার ও লিফলেট সকল প্রচার, মাধ্যমে জাতীর পিতার ছবি থাকিতে হইবে এবং সভাপতি সাধারন সম্পাদককের ছবি পোস্টারে দিতে পারিবেন । 
  • খ/ কেন্দ্রীয় কমিটি এবং জেলা, মহানগর, থানা, ওয়ার্ড, ইউনিউয়ন কমিটির কাজের সুবিধার্থে বিভিন্ন সময় সভাপতি ও সম্পাদক মণ্ডলী ও সদস্য নিয়ে সাব কমিটি, উপকমিটি অথবা বাস্তবায়ন কমিটি গঠন করিতে পারিবেন । সাব কমিটি / উপকমিটির একজন আহ্বায়ক থাকিবে। উক্ত আহ্বায়ক কাজের স্বার্থে পরামর্শ দিয়া কার্যক্রম পরিচালনা করিবেন। প্রকাশ থাকে যে উক্ত আহ্বায়ক কমিটি বিজোড় সংখ্যায় বা ১১ জনের ঊর্ধ্বে সদস্য থাকিতে পারিবে না এবং পদাধিকার বলে সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক উক্ত কমিটির প্রধান । 

  • ধারা-১৮/ বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদের সহযোগী সংগঠন প্রস্তবিতঃ
  • ক/ বাংলাদেশ জাতির পিতা সাংস্কৃতিক পরিষদ  
  • খ/ বাংলাদেশ জাতির পিতা শিশু কিশোর পরিষদ
  • এই পরিষদ উন্নত প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হবে দেশের যে কোন দুর্যোগে আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত থাকিবেন এবং রেডক্রস সংগঠনের মত পরিচালিত হবে কেন্দ্রীয় কমিটির দ্বারা ।
  • গ/ বাংলাদেশ জাতির পিতা ছাত্র ও যুব পরিষদ
  • ঘ/ বাংলাদেশ জাতির পিতা সুশীল সমাজ পরিষদ
  • ঙ/ বাংলাদেশ জাতির পিতা পেশাজেবী পরিষদ
  • / বাংলাদেশ জাতির পিতা আইনজীবী পরিষদ
  • ধারা-১৯/ প্রতিষ্ঠাতা / কার্যক্রম সময় স্থান তারিখঃ-  জনাব এম এ এ সৌরভ খানের নেতৃত্বে ৯০ মীর হাজীর বাগ ঢাকা তার অফিস কার্যালয় ৪৫ জন গণমান্য ব্যাক্তির উপস্থিতে  ১০/৪/২০১৫ইং জাতির পিতা ও সাংগঠনিক রূপ এবং এই বিষয় নিয়ে সভা শুরু হয় এবং পরবর্তী  ১৭/০৪/২০১৫, ৬০ জনের উপস্থিতে অধিক আলোচনার মাধ্যমে সংগঠনের নাম, বিষয় বিত্তিক আলোচনা ও করনীয় নির্ধারণ করে সকলের সম্মতিক্রমে শিল্পস্থাপক এম এ এ সৌরভ খান এবং সদস্য সচিব বীরমুক্তিযোদ্ধা জিন্নাতুল ইসলামকে নির্বাচিত করা হয় এবং ২১ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি গঠিত হয়
  • / ০১/০৫/২০১৫ইং তারিখে ৪৫ জনের উপস্থিতে সকলের সম্মতিক্রমে  জনাব এম এ এ সৌরভ খানকে আহাবায়ক এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব জিন্নাতুল ইসলাম জিন্নাকে সদস্য সচিব করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠিত হয় এবং ৪৫ জনকে সাধারন সদস্য পদ প্রদান করা হয় ।    
  • ধারা-২০/ কাউন্সিলরঃ-  ক/ এক মাস পূর্বে কাউন্সিলের তারিখ ঘোষণা দিতে হবে । স্থান, সময় , তারিখ নির্ধারণ করিবেন কেন্দ্রীয় কমিটির অনুমোদনক্রমে ।
  • ধারা-২১/ নির্বাচন পরিচালনাঃ -ক/ যে সকল সদস্য নির্বাচনে প্রার্থী হবেনা সেই সকল সদস্য এবং উপদেষ্টা কমিটির সদস্য নিয়ে ৭ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন কমিটি গঠিত হবে । এক জন চেয়ারম্যান একজন ভাইস চেয়ারম্যান এবং সেক্রেটারি একজন জয়েন্ট সেক্রেটারি একজন বাকি তিনজন মেম্বার নিয়ে গঠিত হবে ।  
  • খ/ সকল কমিটির মেয়াদ শেষ ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে ।
  • গ/ নির্বাচন চলাকালীন ৯০ দিন শুধু মাত্র অফিসিয়ালি রুটিন কাজে অংশ গ্রহণ করতে পারবেন কোন প্রকার নতুন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারবেন না ।
  • / নির্বাচন চলাকালীন একটি গ্রহণ যোগ্য নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিটি যে কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারবেন এবং সকল সদস্য ও প্রার্থীগণ নির্বাচন কমিটির আদেশ ও নির্দেশ মেনেচলতে বাধ্যথাকিবেন ।
  • ঙ/ নির্বাচন কমিটি ভোট গ্রহণের জন্য গোপন ভোটের ব্যবস্থা করবেন । সদস্যবৃন্দ তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন ।
  • / যে প্রার্থী অধিক ভোটপ্রাপ্ত হবেন নির্বাচন কমিটি তাহাকেই (যে কমিটির পদে প্রার্থী  নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবেন সেই কমিটির পদপ্রার্থী বিজয়ী হিসাবে  নির্বাচিত ঘোষণা করিবেন । ঘোষিত প্রার্থী তার স্ব-পদে সাংগঠনিক দায়িত্ব পালন করবেন ।
  • / নির্বাচন কমিটির নিকট হইতে নোমিনেশন পেপার গ্রহণ করতে হবে আর নোমিনেশন পেপার মুল্য সহ এবং শান্তি শৃঙ্খলা ও সুন্দর পরিবেশের স্বার্থে প্রচার, সভা সমাবেশের শর্তাবলী আরোপ ও প্রয়োগ করতে পারবেন ।           
  • ধারা-২২/ সভাপতির সাংগঠনিক নির্বাহী ক্ষমতাঃ-   // সভাপতি সংগঠনের সম্মানিত ও সর্বপদমর্যাদার অধিকারি এবং সাংগঠনিক নির্বাহী ক্ষমতার অধিকারী । সাংগঠনিক কার্যক্রমের নির্বাহী ক্ষমতাবলে সভার সভাপতিত্বের দায়িত্ব পালন, অনুমোদনের নির্দেশ দাতা এবং সমাপ্তির ঘোষণার অধিকারী ।  
  • খ/ সভাপতি সাধারন সম্পাদক সকল বিষয়ে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন । ইহা ছাড়া সভাপতি সাধারন সম্পাদক দুই জনের মধ্যে আলচনার মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সহ ও যুগ্ম সম্পাদকের কোন বিশেষ বিষয়ে প্রতিনিধিত্ব করিবার জন্য লিখিত চুক্তি সম্পাদন ক্ষমতা প্রদান করিতে পারিবেন এবং বাতিল করিতে পারিবেন । 
  • ধারা-২৩/ নেতৃবৃন্দ ও কার্যকরী সদস্যদের ক্ষমতাঃ-  সভাপতিঃ সংগঠনের নির্বাহী প্রধান, তিনি কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় এবং সকল অধিবেশনে সভাপতিত্ব করিবেন । তিনি অন্যান্য নেতৃবৃন্দের কাজে প্রয়োজন বোধে পরামর্শ দিবেন। কোন বিষয়ে সমান ভোট হইলে তিনি একটি চূড়ান্ত ভোট দিতে পারিবেন। তিনি সভার বিবরনি প্রস্তাবাবলিতে স্বাক্ষর দান করিবেন। সভার শৃঙ্খলা রক্ষায় এবং পরিচালনার ব্যাপারে তাহার নির্দেশ চূড়ান্ত বলিয়া বিবেচিত হইবে সভাপতি কেন্দ্রীয় কমিটির কোন জরুরী অধিবেশন অথবা বিশেষ কোন সভা আহবান করার জন্য সাধারন সম্পাদককে অনুরোধ করিবেন । কিন্তু কোন কারনে সাধারন সম্পাদক অধিবেশন আহবানে অপারগ হইলে সভাপতি নিজেই উক্ত অধিবেশন আহবান করিতে পারিবেন । গঠনতন্ত্রের নিয়মাবলী যাহাতে যথাযথভাবে পালিত হয় সেই দিকে তিনি বিশেষ নজর রাখিবেন । কোন নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে অপপ্রচার প্রপাগানডা  করিলে সভাপতি নির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক  আলোচনা করে উল্লেখিত অভিযোগ পাওয়া গেলে এবং প্রমাণিত হইলে উক্ত ব্যাক্তিকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করাসহ প্রাথমিক সদস্য পদ বাতিল করিতে পারিবেন । সভাপতি বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদকে সকল প্রকার দিক নির্দেশনা দিবেন।   
  • ধারা-২৪/ সহ সভাপতিগনের ক্ষমতাঃ- ক/ সহসভাপতিগণ সংগঠনের সম্মানিত পদমর্যাদার অধিকারি সভাপতির অনুপস্থিতিতে সভাপতি সহসভাপতিদের মধ্যে থেকে যে কাওকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব দিতে পারবেন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সহসভাপতিদের সহযোগিতাক্রমে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। তাছাড়া সহসভাপতি বিভিন্ন কাজে সভাপতিকে সহযোগিতা করবেন এবং বিভিন্ন সময়ে প্রাপ্ত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করিবেন সহসভাপতিগণ বিভিন্ন সময় বিশেষ দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়ে সাংগঠনিক গতিবৃদ্ধি করতে অগ্রণী ভূমিকা রাখবেন ।    
  • খ/ সভাপতি যে কোন সিদান্ত গ্রহণের আগে সহসভাপতিদের সাথে আলোচনা করতে পাবেনসহসভাপতিগণ সাংগঠনিক কার্যক্রম চলাকালীন একজন উপদেষ্টাদের মতো নিজ মতামত প্রদান করবেন । সভাপতি সহসভাপতিদের মতামত গুরুত্বসহকারে বিশ্লেষণ করবেন ।
  • গ/ সহসভাপতিগণ সভাপতি প্যানেলের সদস্য তাদের নিয়ে গঠিত হবে মহানগর কমিটি উক্ত কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হবেন ।         
  • ধারা-২৫/ সাধারণ সম্পাদকঃ- ক/ সাধারন সম্পাদক তিনি বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদের এবং সহযোগী সংগঠন গুলো যেমন,
  • (ধারা-১৮/ বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদের সহযোগী সংগঠন)
  • ক/ বাংলাদেশ জাতির পিতা সাংস্কৃতিক পরিষদ
  • খ/ বাংলাদেশ জাতির পিতা শিশু কিশোর পরিষদ, এই পরিষদ উন্নত প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হবে দেশের যে কোন দুর্যোগে আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত থাকবে রেডক্রস সংগঠনের মত পরিচালিত হবে কেন্দ্রীয় কমিটির দ্বারা ।
  • গ/ বাংলাদেশ জাতির পিতা ছাত্র ও যুব পরিষদ
  • ঘ/ বাংলাদেশ জাতির পিতা সুশীল সমাজ পরিষদ
  • ঙ/ বাংলাদেশ জাতির পিতা পেশাজেবি পরিষদ
  • এই সংগঠন গুলোর দায়িত্ব পালন করিবেন । জাতীয় কাউন্সিল, কার্যনির্বাহী পরিষদের ( কেন্দ্রীয় কমিটির ) প্রত্যেকটি সিদ্ধান্ত ও নির্দেশ কার্যকরী করার দায়িত্ব পালন করিবেন । কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদকগনের সভা ডাকিয়া পরামর্শ ও উপদেশ গ্রহণ করিবেন । মহানগর, জেলা, থানা কমিটির সবগুলো সহযোগী সংগঠনের পরিচালনার ক্ষেত্রে কোন প্রকার সমস্যা দেখা দিলে উহা সমাধানের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করবেন । তিনি সংগঠনের কাজের সুবিধার্থে বেতনভোগী কর্মচারী নিয়োগ বদলী ও অপসারন করিতে পারিবেন । সাধারন সম্পাদক সংগঠনের প্রত্যহিক ব্যয় বহনের জন্য ৫০০০ ( পাঁচ হাজার) টাকা সঙ্গে রাখিতে পারিবেন । কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সিদ্ধান্ত নির্দেশ ও পরামর্শ সমূহ কার্যকরী করিবেন । সভাপতি সম্পাদকগণ নিজ নিজ বিভাগের ও জেলা থানা গুরুত্বপূর্ণ সমাধানের ব্যাপারে কমিটির সভা আহবানের প্রয়োজন মনে করিলে সাধারন সম্পাদককে উহা অবহিত করিয়া সভা আহ্বানের অনুরোধ করিতে পারিবেন। নিজ দাবিতে তিনি কোন খরচের জন্য ব্যয় বরাদ্দ করিতে পারিবেন না । সাধারন সম্পাদক সভাপতির মৌখিক ও লিখিত অনুরোধ ক্রমে ক্মিতিবা নেতৃত্ববৃন্দের সভা আহবান করিবেন। সভার কাজের পরিচালনা ও প্রতিবেদন  পেশ করিবেন। সকল প্রকার কাজে প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন। বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদের  কাউন্সিল অধিবেশন কার্য বিবারনি পেশ করিবেন । আয় ব্যয় হিসাব সংরক্ষণের তালিকা সাধারন সভায় পেশ করবেন বৎসর শেষে অডিট করানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন । সংগঠনের খরচের প্রতিটি ভাউচার পরীক্ষা করে স্বাক্ষর করিবেন এবং সভাপতির অনুমোদন কারাইবেন। সকল দপ্তর তদারকি করিবেন। কোন সম্পাদক কাজ না বুজলে পরামর্শ চাইবেন তিনি দিবেন। সংগঠনের দাপ্তরিক কাগজপত্র কমিটি সংকলন ম্যাগাজিন দাওয়াতপত্র সাধারন সম্পাদকের স্বাক্ষর ও অনুমোদনক্রমে হইবে। সংগঠনের সকল স্তরের কমিটির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দলিল পত্র রেজিস্টার্ড খাতা সাধারন সম্পাদকের দায়িত্বে থাকিবে । তিনি সংগঠনের সকল কাগজপত্র পরীক্ষা করে স্বাক্ষর করিবেন এবং সভাপতির অনুমোদন স্বাক্ষর করাইবেন ।
  • খ/ বিভাগীয় সাধারন সম্পাদকঃ - স্ব স্ব বিভাগের সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করিবেন। সাধারন সম্পাদকের যুগ্ম পরামর্শক্রমে দায়িত্ব পালন করিবেনসাধারন সম্পাদককে সহযোগিতা করিবেন । সভাপতি সাধারন সম্পাদক কর্তৃক প্রদত্ত অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করিবেন।              
  • গ/ যুগ্ন সাধারণ সম্পাদকঃ-  ক্রমানুসারে তাহারা দায়িত্ব পালন করিবেন । সাধারন সম্পাদক বিভাগীয় সাধারন সম্পাদকের অনুপস্থিতে দায়িত্ব পালন করিবেন সভাপতি সাধারন সম্পাদকের পরামর্শে দায়িত্ব পালন করিবেন । এবং সাধারন সম্পাদককে সহযোগিতা করিবেন । যুগ্ম সাধারন সম্পাদকগণ বিভাগীয় সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব প্রাপ্ত হইবেন ।  
  • ঘ/  সাংগঠনিক সম্পাদকঃ- সংগঠনকে তিনি কেন্দ্রীয় কমিটির ও বিভাগীয় সমস্ত সাংগঠনিক কার্যাবলী পর্যবেক্ষণ করিবেন এবং কেন্দ্রীয় কমিটির  সহিত সর্বক্ষণ যোগাযোগ রাখিবেন । সংগঠনকে শক্তিশালি ও গতিশীল বেগবান করার জন্য বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদককে দিক নির্দেশনা দিবেন । 
  • ঙ/ যুগ্ন সাংগঠনিক সম্পাদকঃ - নিজ নিজ বিভাগীয় সাংগঠনিক কার্যকলাপ তরান্বিত করে সংগঠনকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে বিস্তারিত কর্মসূচি দিবেনপ্রতি বছর সাংগঠনিক কার্যকলাপ ও সংগঠনের বিস্তারিত প্রতিবেদন কেন্দ্রির সাংগঠনিক সম্পাদকের মাধ্যমে সাধারন সম্পাদকের নিকট জমা দিবেন।
  • চ/ প্রচার সম্পাদকঃ - সংগঠনের যাবতীয় প্রচার ক্ষেত্রে যথাযোগ্য ভূমিকা রাখবেন এবং বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদ এর পক্ষ হইতে জাতীর পিতা সম্পর্কে সঠিক ইতিহাস তুলে ধরবেন। বিভিন্ন ব্যাক্তিবর্গ সাথে মিলিত হবেন যথা গণমাধ্যম ব্যাক্তিত্বশিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজিবি, মুক্তিযোদ্ধা ও জাতীর পিতার সহযোগী রাজনীতি ব্যাক্তিত্ব এবং অন্যান্য জনকে নিয়ে বিষয় ভিত্তিক আলোচনার আয়োজন করবেন । মাঝে মধ্যে ব্যানার, স্মরণিকা, পুস্তিকা, পোষ্টার, লিফলেট, ছাপা ও প্রকাশের জন্য যাবতীয় ব্যবস্থা করবেন এবং বিতরন করবেন।  সংবাদ নিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমে প্রচারের জন্য প্রেরণ করার ব্যবস্থা নিবেন ।   
  • ছ/ সহ প্রচার সম্পাদকঃ - প্রচার সম্পাদকের অনুপাস্থিতে সহ প্রচার সম্পাদক সংগঠনের যাবতীয় প্রচার ক্ষেত্রে যথাযোগ্য ভূমিকা রাখবেন এবং বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদ এর পক্ষ হইতে জাতীর পিতা সম্পর্কে সঠিক ইতিহাস তুলে ধরবেন। বিভিন্ন ব্যাক্তিবর্গ সাথে মিলিত হবেন যথা গণমাধ্যম ব্যাক্তিত্ব। শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজিবি, মুক্তিযোদ্ধা ও জাতীর পিতার সহযোগী রাজনীতি ব্যাক্তিত্ব এবং অন্যান্য জনকে নিয়ে বিষয় ভিত্তিক আলোচনার আয়োজন করবেন । মাঝে মধ্যে ব্যানার, স্মরণিকা, পুস্তিকা, পোষ্টার, লিফলেট, ছাপা ও প্রকাশের জন্য যাবতীয় ব্যবস্থা করবেন এবং বিতরন করবেন।  সংবাদ নিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমে প্রচারের জন্য প্রেরণ করার ব্যবস্থা নিবেন । প্রচার সম্পাদকে সার্বক্ষণিক কাজে সহযোগিতা ও পরামর্শ দিবেন ।     
  •  জ/ দপ্তর সম্পাদকঃ- সংগঠনের সকল প্রকার পত্রাদি সংরক্ষণ করিবার দায়িত্ব দপ্তর সম্পাদক এর উপর থাকিবে। সভাপতি সাধারন সম্পাদক পরামর্শক্রমে ফাইলপত্র তৈরির যাবতীয় কর্ম সম্পাদন করিবেন। বিশেষ কাজে ও বিশেষ পত্র পাওয়া গেলে সভাপতি ও সাধারন সম্পাদককে অবগত করবেন।
  • ঝ/ সহ দপ্তর সম্পাদকঃ - দপ্তর সম্পাদকের অনুপাস্থিতে সহদপ্তর  সম্পাদক দায়িত্ব পালন করিবেন এবং দপ্তর সম্পাদককে সার্বক্ষণিক কাজে সহযোগিতা ও পরামর্শ দিবেন ।     
  • ঞ/ অর্থ সম্পাদকঃ - কমিটির আয় ব্যয়ের হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ এবং আর্থিক ব্যাপারে অর্থ সম্পাদক সকল বিষয়ে দায়িত্ব পালন করিবেন। তিনি সভাপতি সাধারন সম্পাদককের সাথে পরামর্শক্রমে আয় ব্যয়ের হিসাব ও পরিচালনা করিবেন । বৎসর শেষে অডিট করানোর ব্যবস্থা করিবেন। প্রতিটি ভাউচার পরীক্ষা করে সাধারন সম্পাদকের স্বাক্ষর নিয়ে অনুমোদনের ব্যবস্থা করিবেন, কোন অর্থ কমিটিতে জমা হইলে সভাপতি সাধারন সম্পাদককে অবগত করিবেন। প্রতি মাসের আয় ব্যয়ের হিসাব সভাপতি সাধারন সম্পাদক এর অনুমোদন নিবেন। কমিটির আয় ব্যয়ের বাৎসরিক রিপোর্ট পেশ করিবেন, কমিটির সভায়। 
  • / সহ অর্থ সম্পাদকঃ - অর্থ সম্পাদকের অনুপাস্থিতে সহঅর্থ সম্পাদক দায়িত্ব পালন করিবেন এবং অর্থ সম্পাদককে সার্বক্ষণিক কাজে সহযোগিতা ও পরামর্শ দিবেন ।      
  • ঠ/ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদকঃ- আন্তর্জাতিক সম্পাদক বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদের কার্যক্রম আন্তর্জাতিক ভাবে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে প্রবাসি বাংলাদেশিদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখবেন। সভাপতি সাধারন সম্পাদকের সাথে পরামর্শক্রমে বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদ গঠনে ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন। বিদেশে প্রবাসি বাংলাদেশি সকল নাগরিকের বিপদে পাঁশে দাঁড়াবেন এবং তাদের খোঁজ খবর ও তথ্য রাখিবেন। আন্তর্জাতিক বিষয়ে সভাপতি সাধারন সম্পাদকের সাথে পরামর্শক্রমে বিদেশী  বন্ধুদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলবেন। প্রবাসী সংগঠনের সভাপতি সাধারন সম্পাদকদের নিয়ে আলোচনা সেমিনারের আয়োজন করিবেন। তিনি যদি মনে করেন সভাপতি সাধারন সম্পাদকের সাথে পরামর্শক্রমে তার কাজের গতিবৃদ্ধি প্রয়োজনে একটি উপকমিটি গঠন করে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করিতে পারিবেন সেই ক্ষেত্রে উক্ত কমিটি গঠনের ৬০ দিনের মধ্যে নির্বাহী কমিটির অনুমোদন গ্রহণ করিবেন । সভাপতি সাধারন সম্পাদকের পরামর্শক্রমে বিদেশে কমিটি গঠন, কাউন্সিল এর পরিচালনার দায়িত্ব পালন করিবেন ।           
  • ড/ সহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদকঃ - আন্তর্জাতিক সম্পাদকের অনুপাস্থিতিতে সহআন্তর্জাতিক সম্পাদক দায়িত্ব পালন করিবেন এবং আন্তর্জাতিক সম্পাদককে সার্বক্ষণিক কাজে সহযোগিতা ও পরামর্শ দিবেন ।      
  • ঢ/ শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকঃ - জাতীর পিতার আদর্শে অনুপ্রেরণা মূলক রচনা, ছবি আঁকা, সঙ্গীত ও নৃত্য পরিবেশনের আয়োজন করিবেন । মানবউন্নায়নে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করিবেন যথা, ভূমিকম্পন হইতে   আত্মরক্ষা , প্রাকৃতিক দুর্যোগের বিপদ হইতে নিজেকে মুক্ত রাখা, ইভটিচিং প্রতিরোধ করা, দুর্বৃত্তদের  হাত থেকে রক্ষা করা বিষয়ে বিভিন্ন শর্টফিল্ম প্রদর্শনের মাধ্যমে তাদেরকে সচেতন করিবেন । শিক্ষা বিষয়ে সব ধরনের তথ্য ও শিক্ষার মান উন্নায়নে গবেষণা এবং সংশ্লিষ্ট সকল ব্যাক্তির সাথে আলোচনা করে সঠিক তথ্য ও বিষয় তুলে ধরবেন। প্রতি কাজের বিষয়ে সভাপতি সাধারন সম্পাদকের সাথে পরামর্শক্রমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিবেন  এবং কার্যকরী প্রতিবেদন সাধারন সম্পাদক নিকট পেশ করিবেন । তিনি যদি মনে করেন সভাপতি সাধারন সম্পাদকের সাথে পরামর্শক্রমে তার কাজের গতিবৃদ্ধি প্রয়োজনে একটি উপকমিটি গঠন করে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করিতে পারিবেন সেই ক্ষেত্রে উক্ত কমিটির গঠনের ৬০ দিনের মধ্যে নির্বাহী কমিটির অনুমোদন গ্রহণ করিবেন শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক থানা, জেলা, মহানগর কমিটির বাৎসরিক সাংস্কৃতিক বিষয় প্রতিবেদন শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকের মাধ্যমে সাধারন সম্পাদকের  নিকট জমা দিবেন।
  • ন/ সহ শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকঃ - শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে সহ শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক দায়িত্ব পালন করিবেন এবং শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদককে সার্বক্ষণিক কাজে সহযোগিতা ও পরামর্শ দিবেন ।      
  • ত/ সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদকঃ দেশে সাংস্কৃতিক বিকাশে উন্নত চিন্তাচেতনায় সার্বিক বিষয় গবেষণার ব্যবস্থা করিবেন।  বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের মুলধারার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন চলচ্চিত্র, নাটক, গান, নৃত্য, মডেলিং তৈরি করতে উৎসাহযোগাবেন। গুনি শিল্পী এবং গুনিজনদের পুরস্কার এর ব্যবস্থা করিবেন। সংগঠনের সাংস্কৃতিক বিষয়ে সকল প্রকার দায়িত্ব পালন করিবেন । বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদ হইতে নির্মাণাধীন নাটক, গান, শর্টফিল্ম, ডুকুমেনটারি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারের ব্যবস্থা করিবেন। শিল্পিদের বিপদে পাঁশে দাঁড়াবেন এবং তাদের সাহায্য সহযোগিতা করার জন্য বিশেষ ভূমিকা রাখিবেন। নতুনদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করিবেন। গণমাধ্যমে তাদের অংশ গ্রহণের ব্যবস্থা করে দিতে সহযোগিতা করিবেন । তিনি যদি মনে করেন সভাপতি সাধারন সম্পাদকের সাথে পরামর্শক্রমে তার কাজের গতিবৃদ্ধি প্রয়োজনে একটি উপকমিটি গঠন করে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করিতে পারিবেন সেই ক্ষেত্রে উক্ত কমিটির গঠনের ৬০ দিনের মধ্যে নির্বাহী কমিটির অনুমোদন গ্রহণ করিবেন সাংস্কৃতিক বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকল বিভাগের সাথে যোগাযোগ করে সংগঠনের সাংগঠনিক গতিবৃদ্ধি করিবেন। সাংস্কৃতিক সম্পাদক থানা, জেলা, মহানগর কমিটির বাৎসরিক সাংস্কৃতিক বিষয় প্রতিবেদন সাংস্কৃতিক সম্পাদকের মাধ্যমে সাধারন সম্পাদকের  নিকট জমা দিবেন।
  • থ/ সহ সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদকঃ - সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে সহসাংস্কৃতিক  বিষয়ক সম্পাদক দায়িত্ব পালন করিবেন এবং সাংস্কৃতিক  বিষয়ক সম্পাদককে সার্বক্ষণিক কাজে সহযোগিতা ও পরামর্শ দিবেন ।      
  • দ/ আইন বিষয়ক সম্পাদকঃ -বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদ এর সংগঠনের আইনগত সকল ধরনের পরামর্শ ও আইনি সহযোগিতা প্রদান। সভাপতি সাধারন সম্পাদকের পরামর্শক্রমে এবং সাংগঠনিক ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে পারিবেন যথা, সংগঠনের কোন সদস্য অথবা অন্য কাওকে উকিল নোটিস এর মাধ্যমে তলব বা সর্তক করিতে পারিবেন । সভাপতি সাধারন সম্পাদকে আইন বিষয়ে উপদেশ দিয়ে সংগঠন স্বচ্ছ ও গঠনতন্ত্র অনুযায়ী পরিচালনা করিতে সহযোগিতা করিবেন।       
  • ধ/ সহ আইন বিষয়ক সম্পাদকঃ -আইন বিষয়ক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে, সহআইন বিষয়ক সম্পাদক দায়িত্ব পালন করিবেন এবং আইন বিষয়ক সম্পাদককে সার্বক্ষণিক কাজে সহযোগিতা ও পরামর্শ দিবেন ।      
  • ণ/ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদকঃ ধর্ম জার জার, দেশ সবার। তাই সকল ধর্মের প্রতি শ্রুদ্ধা জ্ঞাপন করা মানেই স্বধর্মের প্রতি অনুগত থাকা। ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সকল ধর্মের সদস্যগনদের তাদের নিজ ধর্মের প্রথা অনুযায়ী সংগঠনের সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু করিতে পারিবেন এবং সেই ব্যবস্থা করে দিবেন । কোন ধর্মীয় বিষয়ে কেও জেনো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত না দিতে পারে সেই বিষয়ে খেয়াল রাখিবেন । যেহেতু বাংলাদেশ ৮৫ভাগ মুসলিম তাই সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরুতেই পবিত্র কোরআনের আয়াত পাঠ করিয়া এবং বাংলায় তর্জমা করিয়া ধর্মের বানী শুনাইবেন । পরবর্তী অন্য ধর্মের একাধিক সদস্য থাকিলে তাদের ধর্মীয় নিতি অনুযায়ী সভা শুরু করিতে পারিবেন ধর্ম সম্পাদক সেই ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন ।           
  • প/ সহধর্ম বিষয়ক সম্পাদকঃ- ধর্ম বিষয়ক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে, সহধর্ম বিষয়ক সম্পাদক দায়িত্ব পালন করিবেন এবং ধর্ম  বিষয়ক সম্পাদককে সার্বক্ষণিক কাজে সহযোগিতা ও পরামর্শ দিবেন ।      
  • ফ/ ত্রান বিষয়ক সম্পাদকঃ-ত্রান বিষয়ক সম্পাদক প্রাকৃতিক দুর্যোগ হইলে দেশের মানুষের এবং অন্যান্য কারনে সংগঠনের কর্মী ও তাহাদের সাহায্যে ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করিবেন । ত্রান সংগ্রহ করে সংরক্ষণ করিবেন । জরুরী ভিত্তিতে ত্রান প্রাকৃতিক দুর্যোগ এলাকায় পৌঁছানোর ব্যবস্থা করিবেন । সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকের মৌখিক পরামর্শে তিনি দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন । থানা, জেলা, মহানগর কমিটির ত্রান বিষয়ক সম্পাদককে সাংগঠনিক দিকনির্দেশনা দিবেন এবং তাঁরা বাৎসরিক প্রতিবেদন ত্রান সম্পাদকের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারন সম্পাদক নিকট প্রেরণ করিবেন । তিনি যদি মনে করেন সভাপতি সাধারন সম্পাদকের সাথে পরামর্শক্রমে তার কাজের গতিবৃদ্ধির  প্রয়োজনে একটি উপকমিটি গঠন করে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করিতে পারিবেন সেই ক্ষেত্রে উক্ত কমিটির গঠনের ৬০ দিনের মধ্যে নির্বাহী কমিটির অনুমোদন গ্রহণ করিবেন ।     
  •  ব/ সহ ত্রান বিষয়ক সম্পাদকঃ- ত্রান বিষয়ক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে, সহত্রান বিষয়ক সম্পাদক দায়িত্ব পালন করিবেন এবং ত্রান বিষয়ক সম্পাদককে সার্বক্ষণিক কাজে সহযোগিতা ও পরামর্শ দিবেন ।      
  • ভ/ ক্রীড়া সম্পাদকঃ বিভিন্ন খেলাধুলার আয়োজন করিবেন । সংগঠন থেকে ক্রীড়া অনুষ্ঠান হইলে তার ব্যবস্থা তিনিই করিবেন এবং ক্রীড়া বিষয়ে মুলপরিকল্পনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিবেন।
  • ম/ সহক্রীড়া সম্পাদকঃ  ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে, সহক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক দায়িত্ব পালন করিবেন এবং ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদককে সার্বক্ষণিক কাজে সহযোগিতা ও পরামর্শ দিবেন ।      
  • য/ শিশু কিশোর বিষয়ক সম্পাদকঃ জাতির পিতার আদর্শে শিশুদের উদ্ভুদ করা এবং সকল স্তরের কমলমতি শিশুদের নিয়ে “প্রেরণা সঙ্গীত” পরিবেশন করা, বুদ্ধি বিকাশে বিভিন্ন খেলাধুলার আয়োজন করিবেন। দুঃস্থশিশুদের কল্যাণে বিভিন্ন প্রকল্প তৈরি করে তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা  করিবেন । শিশু পাচার এবং শিশু নির্যাতন বন্ধ করার জন্য মানুষকে সচেতন ও প্রতিরোধ গড়ে তুলিবেন । প্রতিটি ঘর জেনো হয় শিশুর জন্য নিরাপদ স্থান এই শ্লোগান নিয়ে বাস্তবায়নে কর্মসূচি হাতে নিবেন । তিনি যুদি মনে করেন সভাপতি সাধারন সম্পাদকের সাথে পরামর্শক্রমে তার কাজের গতিবৃদ্ধি প্রয়োজনে একটি উপকমিটি গঠন করে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করিতে পারিবেন সেই ক্ষেত্রে উক্ত কমিটি গঠনের ৬০ দিনের মধ্যে নির্বাহী কমিটির অনুমোদন গ্রহণ করিবেন । 
  • র/ সহ শিশু কিশোর বিষয়ক সম্পাদকঃ শিশু কিশোর বিষয়ক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে, সহশিশু কিশোর  বিষয়ক সম্পাদক দায়িত্ব পালন করিবেন এবং শিশু কিশোর বিষয়ক সম্পাদককে সার্বক্ষণিক কাজে সহযোগিতা ও পরামর্শ দিবেন ।      
  • ল/ তথ্য বিষয়ক সম্পাদকঃ তথ্য বিষয়ক সম্পাদক, ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস ২৪ জানুয়ারি ঐতিহাসিক গণ অভ্যুত্থান দিবস  ২১ ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা দিবস ৭ই মার্চ ঐতিহাসিক ভাষণ১৭ মার্চ জাতীর পিতার জন্ম বার্ষিকী ও শিশু দিবস । ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস ১৭ই এপ্রিল মজিব নগর দিবস ।  ১৫ইআগস্ট জাতীয় শোক দিবস  ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস এই দিবসের সঠিক ইতিহাস তথ্য সংগ্রহ করিবেন। জাতীর পিতার রাজনীতি জিবনির যাবতীয় তথ্য, ছবি, সংবাদ অন্যান্য বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করিবেন । তথ্য সংগ্রহের বিষয়ে বিজ্ঞজনের মতামত গ্রহণ করিয়া ও বুজিয়া সিদ্ধান্ত নিবেন । সংগঠনের সাংগঠনিক কার্যক্রমের যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করিবেন। সকল কমিটি এবং সদস্যদের নামের তালিকা সংগ্রহ করে নিজ দায়িত্বে রাখিবেন এবং সভাপতি সাধারন সম্পাদককে অবগত করিবেন । নির্বাহী কমিটির সভায় পেশ করিবেন । সংগঠনের সার্বিক কাজের গতিবৃদ্ধির জন্য সহজ যোগাযোগের ব্যবস্থা জন্য ইমেল, ওয়েব সাইট, ভিডিও কল, বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বের সাথে একসাথে মতবিনিময় সভা, সেমিনার, সাংগঠনিক দিকনির্দেশনার ব্যবস্থা করিবেন ।
  • শ/ সহ তথ্য বিষয়ক সম্পাদকঃ  তথ্য বিষয়ক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে, সহতথ্য বিষয়ক সম্পাদক দায়িত্ব পালন করিবেন এবং তথ্য বিষয়ক সম্পাদককে সার্বক্ষণিক কাজে সহযোগিতা ও পরামর্শ দিবেন ।      
  • ষ/ মহিলা বিষয়ক সম্পাদকঃ মহিলা বিষয়ক সম্পাদক, মহিলাদের বিষয়ে সার্বিক উন্নয়ন ও স্ব-নির্ভরশীল হিসাবে গড়ে তুলতে বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নিবেন । নির্যাতিত মহিলাদের পাঁশে দাঁড়াবেন এবং তাদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিবেন । তাদের হাতের কাজের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করিবেন । প্রতি মহিলার ঘর যেন শান্তির নীড় হয় সেই দিক খেয়াল রেখে স্বামী স্ত্রীর সুসম্পর্ক বজায় রাখার প্রতি গুরুত্ব দিবেন। তাদের সন্তান সম্পর্কে মার প্রতি আচরন কি রকম এবং সেই বিষয়ে সঠিক করনিয় ও পরামর্শ দিবেন। মহিলা পাচার বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তুলবেন ।। তিনি যদি মনে করেন সভাপতি সাধারন সম্পাদকের সাথে পরামর্শক্রমে তার কাজের গতিবৃদ্ধি প্রয়োজনে একটি উপকমিটি গঠন করে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করিতে পারিবেন সেই ক্ষেত্রে উক্ত কমিটি গঠনের ৬০ দিনের মধ্যে নির্বাহী কমিটির অনুমোদন গ্রহণ করিবেন ।     
  • স/ সহ মহিলা বিষয়ক সম্পাদকঃ মহিলা বিষয়ক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে, সহমহিলা বিষয়ক সম্পাদক দায়িত্ব পালন করিবেন এবং মহিলা বিষয়ক সম্পাদককে সার্বক্ষণিক কাজে সহযোগিতা ও পরামর্শ দিবেন ।      
  •  হ/ স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদকঃ স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক একটি মেডিক্যাল টিম গঠন করিবেন। এই টিম দ্বারা বিভিন্ন অস্থায়ী মেডিক্যাল ক্যামস্থাপন করিবেন । যে কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, ভবন ধ্বস, অগ্নিপাতে ক্ষতিগ্রস্থ  অসুস্থ্য মানুষের বিনামুলে চিকিৎসার ব্যবস্থা করিবেন । রক্তদান কর্মসূচির ব্যবস্থা করিবেন। চক্ষু শিবিরের আয়োজন করিবেন । বিনামুল্যে সদস্যদের জন্য চিকিৎসার ব্যবস্থা করিবেন। থানা, জেলা, মহানগর কমিটির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক জরুরী ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় কমিটির নিকট সাহায্য চাইলে কেন্দ্রীয় কমিটির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন । তিনি যদি মনে করেন সভাপতি সাধারন সম্পাদকের সাথে পরামর্শক্রমে তার কাজের গতিবৃদ্ধি প্রয়োজনে একটি উপকমিটি গঠন করে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করিতে পারিবেন সেই ক্ষেত্রে উক্ত কমিটি গঠনের ৬০ দিনের মধ্যে নির্বাহী কমিটির অনুমোদন গ্রহণ করিবেন ।  প্রতি মেডিক্যাল  ক্যাম্পের প্রতিবেদন সংরক্ষণ করিবেন এবং কেন্দ্রীয় কমিটির  স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক দ্বারা সাধারন সম্পাদকের কাছে জমা দিবেন অথবা ইমেল দ্বারা ও প্রেরণ করতে পাবেন ।     
  • ড়/ সহ স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদকঃ স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে, সহস্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক দায়িত্ব পালন করিবেন এবং  স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদককে সার্বক্ষণিক কাজে সহযোগিতা ও পরামর্শ দিবেন ।      
  • ঢ়/ বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদকঃ  বৃক্ষরোপণ কর্মসুচির ব্যবস্থা করিবেন । স্বাস্থ্যসস্মত গাছ লাগানোর ব্যবস্থা করিবেন ।  গাছ প্রকৃতির সম্পদ এর রক্ষার প্রয়োজনীয় সচেতনতা বৃদ্ধির ব্যবস্থা করিবেন । “বাড়ির ছাদে, বারান্দায় শোভনীয় একটি নিমের চারা লাগান এর পরিচর্যা করুন” এই শ্লোগান ছড়িয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করিবেন । বন রক্ষার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের সাথে আলোচনা করে একটি সুন্দর গ্রহণ যোগ্য ব্যবস্থা নিবেন।
  • য়/ সহ বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদকঃ বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে, সহবন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক দায়িত্ব পালন করিবেন এবং  বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদককে সার্বক্ষণিক কাজে সহযোগিতা ও পরামর্শ দিবেন ।      
  • অ/ শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদকঃ  শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদক শ্রমিকের ন্যায্য দাবির বিষয় নিয়ে মালিকদের সাথে শান্তিপূর্ণ ভাবে সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থা করিবেন । কোন পক্ষপাত করিবেন না বেকার সদস্যদের চাকরি, ব্যবসা, প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করিবেন। তাদের কল্যাণের জন্য প্রকল্প হাতে নিবেন । থানা, জেলা, মহানগর কমিটির শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদক কেন্দ্রীয় কমিটির শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদককে পরামর্শক্রমে অন্য কমিটির কাছে যে কোন সহযোগিতা চাইতে পারিবেন ।  
  • আ/ সহ শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদকঃ  শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে, সহ শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদক দায়িত্ব পালন করিবেন এবং  শ্রম ও জনশক্তি  বিষয়ক সম্পাদককে সার্বক্ষণিক কাজে সহযোগিতা ও পরামর্শ দিবেন ।      
  • ই/ কার্যকরী সদস্যঃ  কার্যকরী সদস্যগণ তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী বিভিন্ন উপকমিটির বিভিন্ন পদে নিয়োগ প্রাপ্ত হবেন সেই মোতাবেক তাঁরা তাদের দায়িত্ব পালন করিবেন । নির্বাহী কমিটির সভায় উপস্থিতি থাকিয়া তাদের মতামত ও পরামর্শ প্রদান করিতে পারিবেন । সংগঠনের সার্বিক দিক, চিন্তা করে যে কোন প্রস্তাব পেশ করিতে পারিবেন তবে কার্যকরী কমিটি সেটি পর্যালোচনা করে দেখার সিদ্ধান্ত নিবেন তবে উক্ত বিষয় শান্তি শৃঙ্খলা বা অন্য কোন বিষয়ে প্রভাব পড়তে পারে সেই ক্ষেত্রে কার্যকরী কমিটি আলোচ্যসুচিতে অন্তর্ভুক্ত  নাও  করতে পাবেন । কার্যকরী সদস্যগণ যে কোন প্রস্তাবের পক্ষে বিপক্ষে ভোট দিতে পারিবেন ।
  • ঈ/ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির পদ ও পদবী তালিকাঃ 
  • ০১/ সভাপতি
  • ০২/ সিনিয়ার সহসভাপতি
  • ০৩/ সহসভাপতি
  • ০৪/ বিভাগীয় সহসভাপতি ১৭ জন  
  • ২১/ সাধারন সম্পাদক               
  • ২২/ সিনিয়ার সাধারন সম্পাদক   
  • ২৩/ সহসাধারন সম্পাদক   
  • ৪০/ বিভাগীয় সহসাধারন সম্পাদক ১৭জন   
  • ৪১/ সাংগঠনিক সম্পাদক
  • ৪২/ সহসাংগঠনিক সম্পাদক
  • ৫২/ বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক ১০জন
  • ৫৩/ অর্থ বিষয়ক সম্পাদক
  • ৫৪/ সহ অর্থ বিষয়ক সম্পাদক 
  • ৫৫/ দপ্তর সম্পাদক
  • ৫৬/ সহ দপ্তর সম্পাদক
  • ৫৭/ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক
  • ৫৮/ সহ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক
  • ৫৯/ শিশু ও মহিলা বিষয়ক সম্পাদক
  • ৬০/ সহ শিশু ও মহিলা বিষয়ক সম্পাদক                
  • ৬১/ সাংস্কৃতিক সম্পাদক                        
  • ৬২/ সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক
  • ৬৩/ স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিষঃ
  • ৬৪/ সহ স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ সম্পাদক .
  • ৬৫/ তথ্য সম্পাদক
  • ৬৬/ সহ তথ্য সম্পাদক
  • ৬৭/ সমাজ কল্যাণ সম্পাদক
  • ৬৮/ সহ সমাজ কল্যাণ সম্পাদক
  • ৬৯/ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক
  • ৭০/ সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক
  • ৭১/ আইন বিষয়ক সম্পাদক
  • ৭২/ সহ আইন বিষয়ক সম্পাদক
  • ৭৩ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক
  • ৭৪/ সহ ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক
  • ৭৫/ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক
  • ৭৬/ সহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক
  • ৭৭/ ত্রান সম্পাদক
  • ৭৮/ সহ ত্রান সম্পাদক
  • ৭৯/ মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক
  • ৮০/ সহ মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক
  • ৮১/ ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক
  • ৮২/ সহ ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক
  • ৮৩/ পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক
  • ৮৪/ সহ পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক     
  • ৮৫/ প্রযুক্তি ও গবেষণা সম্পাদক
  • ৮৬/ শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক
  • ৮৭/ সহ শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক
  • ৮৮/ শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদক
  • ৮৯/ সহ সম্পাদক 
  • ৯০/সহ সম্পাদক
  • ৯০/ সহ সম্পাদক
  • ৯১/ সহ সম্পাদক
  • ৯২/ সহ সম্পাদক
  • ৯৩/ সহ সম্পাদক
  • ৯৪/ সহ সম্পাদক
  • ৯৫/ সহ সম্পাদক
  • ৯৬/ সহ সম্পাদক
  • ৯৭/ সহ সম্পাদক
  • ৯৮/ সহ সম্পাদক
  • ৯৯/ সহ সম্পাদক
  • ১০০/ সহ সম্পাদক
  • ১০১/ সহ সম্পাদক
  •  
  • উ/ মহানগর / জেলা কমিটির পদ ও পদবী তালিকাঃ
  • ০১/ সভাপতি
  • ০২/ সিনিয়ার সহসভাপতি
  • ০৩/ সহসভাপতি
  • ০৪/ সহ সভাপতি
  • ০৫/ সাধারন সম্পাদক               
  • ০৬/ সহ সাধারন সম্পাদক   
  • ০৭/ সহ সাধারন সম্পাদক 
  • ০৮/ সাংগঠনিক সম্পাদক
  • ০৯/ সহ সাংগঠনিক সম্পাদক
  • ১০/ সহ সাংগঠনিক সম্পাদক
  • ১১/ অর্থ বিষয়ক সম্পাদক
  • ১২/ সহ অর্থ বিষয়ক সম্পাদক 
  • ১৩/ দপ্তর সম্পাদক
  • ১৪/ সহ দপ্তর সম্পাদক
  • ১৫/ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক
  • ১৬/ সহ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক
  • ১৭/ শিশু ও মহিলা বিষয়ক সম্পাদক
  • ১৮/ সহ শিশু ও মহিলা বিষয়ক সম্পাদক                
  • ১৯/ সাংস্কৃতিক সম্পাদক                        
  • ২০/ সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক
  • ২১/ স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিষঃ
  • ২২/ সহ স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ সম্পাদক .
  • ২৩/ তথ্য সম্পাদক
  • ২৪/ সহ তথ্য সম্পাদক
  • ২৫/ সমাজ কল্যাণ সম্পাদক
  • ২৬/ সহ সমাজ কল্যাণ সম্পাদক
  • ২৭/ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক
  • ২৮/ সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক
  • ২৯/ আইন বিষয়ক সম্পাদক
  • ৩০/ সহ আইন বিষয়ক সম্পাদক
  • ৩১/ ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক
  • ৩২/ সহ ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক
  • ৩৩/ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক
  • ৩৪/ সহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক
  • ৩৫/ ত্রান সম্পাদক
  • ৩৬/ সহ ত্রান সম্পাদক
  • ৩৭/ মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক
  • ৩৮/ সহ মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক
  • ৩৯/ ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক
  • ৪০/ সহ ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক
  • ৪১/ পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক
  • ৪২/ সহ পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক     
  • ৪৩/ প্রযুক্তি ও গবেষণা সম্পাদক
  • ৪৪/ শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক
  • ৪৫/ সহ শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক
  • ৪৬/ শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদক
  • ৪৭/ সহ সম্পাদক
  • ৪৮/ সহ সম্পাদক
  • ৪৯/ সহ সম্পাদক
  • ৫০/ সহ সম্পাদক
  • ৫১/ সহ সম্পাদক
  •  
  •  
  • ঊ/ উপজেলা/ থানা কমিটির পদ ও পদবী তালিকাঃ  
  • ০১/ সভাপতি
  • ০২/ সিনিয়ার সহসভাপতি
  • ০৩/ সহসভাপতি
  • ০৪/ সাধারন সম্পাদক               
  • ০৬/ সহসাধারন সম্পাদক 
  • ০৭/ সাংগঠনিক সম্পাদক
  • ০৮/ সহসাংগঠনিক সম্পাদক
  • ০৯/ অর্থ বিষয়ক সম্পাদক
  • ১০/ সহ অর্থ বিষয়ক সম্পাদক 
  • ১১/ দপ্তর সম্পাদক
  • ১২/ সহ দপ্তর সম্পাদক
  • ১৩/ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক
  • ১৪/ সহ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক
  • ১৫/ শিশু ও মহিলা বিষয়ক সম্পাদক
  • ১৬/ সাংস্কৃতিক সম্পাদক                        
  • ১৭/ স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিষঃ
  • ১৮/ তথ্য সম্পাদক
  • ১৯/ সমাজ কল্যাণ সম্পাদক
  • ২০/ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক
  • ২১/ আইন বিষয়ক সম্পাদক
  • ২২/ ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক
  • ২৩/ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক
  • ২৪/ ত্রান এবং শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদক
  • ২৫/ মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক
  • ২৬/ ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক
  • ২৭/ পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক
  • ২৮/ প্রযুক্তি ও গবেষণা সম্পাদক
  • ২৯/ শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক
  • ৩০/ সহ সম্পাদক
  • ৩১/ সহ সম্পাদক 
  •  
  • ঋ / ওয়ার্ড ইউনিয়ন কমিটির পদ ও পদবী তালিকাঃ   
  • ০১/ সভাপতি
  • ০২/ সহসভাপতি
  • ০৩/ সাধারন সম্পাদক               
  • ০৪/ সহ সাধারন সম্পাদক 
  • ০৫/ সাংগঠনিক সম্পাদক
  • ০৬/ সহ সাংগঠনিক সম্পাদক
  • ০৭/ অর্থ বিষয়ক সম্পাদক
  • ০৮/ দপ্তর সম্পাদক
  • ০৯/ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক
  • ১০/ শিশু ও মহিলা বিষয়ক সম্পাদক
  • ১১/ সাংস্কৃতিক সম্পাদক                          
  • ১২/ স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিষঃ
  • ১৩/ তথ্য সম্পাদক
  • ১৪/ ত্রান ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক
  • ১৫/ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক
  • ১৬/ আইন বিষয়ক সম্পাদক
  • ১৭/ ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক
  • ১৮/ মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক
  • ১৯/ শিক্ষা ও ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক
  • ২০/ প্রযুক্তি ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক
  • ২১/ আন্তর্জাতিক এবং শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদক 
  •  
  • ধারা-২৬ঃ - ক/ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ কেন্দ্রীয়, মহানগর, জেলা, থানা, উপজেলা প্রাথমিক   পরিষদের দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের  ঐক্যমতে কার্যনির্বাহী কমিটি অথবা উহার কোন নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে   অনাস্থা প্রস্থাব আনয়ন করিতে পারিবেন । এরুপ ক্ষেত্রে তাহারা লিখিত ভাবে সভাপতি ও সাধারন সম্পাদককে অবগত করিবেন এবং অবগতির ত্রিশ দিনের মধ্যে তাঁরা বিশেষ সম্মেলন আহবান করিবেন । উক্ত সম্মেলনে সেই অনাস্থা প্রস্তাব পেশ করিবার পর পাশ হইয়া গেলে উক্ত দিন হইতে ৩০ দিনের মধ্যে কার্যকরী পরিষদ সংগঠনের নির্বাচন করিতে এবং কর্মকর্তা ও সদস্য হইলে কো- অপারেশনের জন্য কার্যকরী পরিষদকে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিতে হইবে। অস্থায়ীভাবে কাজ পরিচালনা করার জন্য সভাপতি সাধারন সম্পাদক উক্ত পদে নিয়োগ দিতে পারিবেন
  • খ/ বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদের কোন নেতৃবৃন্দে, কোন সদস্য বা কর্মকর্তা সংগঠনের আদর্শ, লক্ষ্য উদ্দেশ্য ও কর্মসূচি অমান্য বা সংগঠন বিরোধি কার্যকলাপে লিপ্ত হইলে তাহার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে পারিবেন । সংশ্লিষ্ট পরিষদ উক্ত সদস্য / কর্মকর্তাকে বহিষ্কারের প্রস্তাব গ্রহণ করিয়া কেন্দ্রীয় পরিষদের নিকট পাঠাইতে পারিবেন । উক্ত বহিষ্কার প্রস্তাব অনুমোদন ও অঅনুমোদন  করা সম্পূর্ণ কেন্দ্রীয় কমিটির এখতিয়ার থাকিবে। শাস্তি প্রদানের পূর্বে অভিযুক্ত সদস্য / কর্মকর্তা  স্ব স্ব সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করিতে পারিবেন ।
  •  ধারা- ২৭ সংগঠনের গঠনতন্ত্রের ও শৃঙ্খলাঃ-  ক/ জাতীয় সাম্মেলনে উপস্থিত প্রতিনিধি দুই তৃতীয়াংশ ভোটে গঠনতন্ত্রের সংশোধন বা পরিবর্তন করা চলিবে। তবে সভাপতি ও  সাধারন সম্পাদকের অনুমোদিত না হওয়া পর্যন্ত উহা কার্যকরী হইবে না ।  
  • ধারা- ২৮/ সংগঠনের গঠনতন্ত্রের ও শৃঙ্খলাঃ - / কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের কোন পদ শুন্য হইলে অথবা বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদের যে কোন স্তরের কমিটির পদ শুন্য হইলে, কেন্দ্রীয় কমিটি এবং যে কোন কমিটির ২/৩ দুই তৃতীয়াংশের সমর্থনে কো- অপারেশনের মাধ্যমে উহা পূরণ করিতে পারিবেন। অথবা শুন্য পদে উক্ত কমিটির সভাপতি সাধারন সম্পাদক অস্থায়ী নিয়োগ দিয়ে কাজ পরিচালনা করিতে পারিবেন ।  
  • ধারা-২৯/ সভার নোটিশঃ-  ক/ সভাপতি সাথে আলোচনা করিয়া সাধারন সম্পাদক সকল সভার তারিখ, স্থান ও সময় নির্ধারণ করিতে পারিবেন ।
  • খ/  বার্ষিক সাধারন সভা অনুষ্ঠানে কমপক্ষে ১৫ (পনের) দিন পূর্বে বিশেষ সাধারন সভা অনুষ্ঠানের কমপক্ষে ০৭ ( সাত) দিন এবং কার্যকরী কমিটির সভা অনুষ্ঠানের কমপক্ষে ০৩ (তিন) দিন পূর্বে নোটিশ প্রদান করিতে হইবে।
  • গ/ জরুরী অবস্থার প্রেক্ষিত্রে সভাপতি সাথে আলোচনা করিয়া সাধারন সম্পাদক অপেক্ষাকৃত অল্প সময়ের নোটিশে বিশেষ সাধারন সভা কার্যকরী কমিটির সভা আহবান করিতে পারিবেন ।
  • ঘ/ কেন্দ্রীয় কমিটি ০৩ (তিন) মাস অন্তর সভা ডাকিতে হবে । ১ বৎসর অন্তর সভার প্রয়োজন আছে বিশেষ  সভা যে কোন সময় ডাকা যাইবে ।
  • ধারা- ৩০/ কোরাম হইবেঃ  ক/ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় ২/৩ (তৃতীয়াংশ)  সদস্য ও উপস্থিতিতে কোরাম হইবে ।
  • অনুরুপভাবে জাতীয় কাউন্সিলসহ সকল সভায় ২/৩ (দুই তৃতীয়াংশ) প্রতিনিধির উপস্থিতিতে কোরাম বলিয়া গণ্য হইবে ।
  • খ/ দুই অথবা তিন বার সভা ডাকার পর কোরাম না হইলে সাধারন সভা ডেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হইবে।  
  • ধারা- ৩১/ সংগঠনের সদস্য হয়ার নিয়মাবলী  ক/ সুস্থ্য বিবেক সম্পন্ন বাংলাদেশের যে কোন নাগরিক মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী এবং জাতীর পিতার আদর্শে অনুপ্রাণিত ও অনুগত  যে কোন ১৮ বছরের নাগরিক / ব্যাক্তি প্রাথমিক সদস্য পদ গ্রহণ করিতে পারিবেন ।
  • খ/ পূর্ণাঙ্গ সদস্য কোন সাধারণ সদস্য তার নিজ এলাকার অথবা যে কোন কমিটির সাথে ৯০ দিন অনবরত সাংগঠনিক কাজে যুক্ত থাকলে সেই সাধারণ সদস্যকে পুনাঙ্গ সদস্য হিশাবে বিবেচিত হবেন এবং নিয়মিত সাংগঠনিক সকল কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতে পারবেন ।
  • ধারা-৩২/  ক/ সভাপতি সাধারন সম্পাদক যদি কোন নিদিষ্ট বিশেষ সভা আহবান না করেন বা ব্যর্থ হন তবে কেন্দ্রীয় কমিটির দুই তৃতীয়াংশ সদস্য সভাপতি, সাধারন সম্পাদককে লিখিত ভাবে সভা ডাকার অনুরোধ করিবেন । ইহাতে যদি তাহারা সভা আহবানে ব্যর্থ হন তবে কেন্দ্রীয় উক্ত সদস্যরা নিজেরাই নোটিশ প্রদান করিয়া তলবি সভা আহবান করিতে পারিবেন । এই ভাবে আহুত তলবি সভায় উপস্থিত ২/৩ (দুই তৃতীয়াংশ) সদস্যদের দ্বারা গৃহিত সিদ্ধান্ত সংগঠনের সিদ্ধান্ত বলিয়া গণ্য করা হইবে ।
  •  ধারা-৩৩/ অতিরিক্ত ক্ষমতাঃ  ক/ গঠনতন্ত্রে উল্লেখ নাই সেই সব বিষয়, উদ্ভুত সমস্যা সমাধানের ব্যাপারে সভাপতি সাধারন সম্পাদক ও উপদেষ্টা মণ্ডলীর সাথে আলাপ আলোচনা করিয়া চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিতে পারিবেন। সভাতি ও সাধারন সম্পাদক নেতৃবৃন্দে ও কর্তব্য অবহেলা করিলে সংগঠনের প্রয়োজনে বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদ এর সহযোগী সংগঠন গুলো সকল ধরনের সাংগঠনিক কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করিতে এবং বাতিল করিতে পারিবেন আর উল্লেখ থাকে যে, প্রয়োজনে নতুন কমিটির ঘোষণা বা সভাপতি সাধারন সম্পাদক নিজেই দায়িত্ব নিয়ে পরিচালনা করিবেন ।   
  • খ/ কোন সদস্য নেতৃবৃন্দ ও সদস্য বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদ  এর সভাপতি সাধারন সম্পাদক এবং অন্য সম্পাদকদের নির্দেশ ও গঠনতন্ত্র নিতী আদর্শ মানতে না চান তবে সেই সমস্ত নেতৃবৃন্দ ও সদস্য সংগঠন হইতে নিজে পদত্যাগ করে চলে যেতে পারবেন । অথবা তাহাকে সভাপতি সাধারন সম্পাদক বহিষ্কার করিতে পারিবেন । যে কোন নেতৃবৃন্দ ও কার্যকরী  সদস্যকে শৃঙ্খলা ভঙ্গের দাঁয়ে সভাপতি সাধারন সম্পাদক শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নিতে পারিবেন এবং শোকোজ করা বা বহিষ্কার করতে পারিবেন ।    
  • ধারা-৩৩/ তহবিল: / কমিটি গঠনতন্ত্রের ধারা বর্ণিত বাংলাদেশ জাতীর পিতা পরিষদ ও সহযোগী সংগঠনের যাবতীয় লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য সাধারণ তহবিল কাজে লাগানো যাইবে । সদস্যদের মাসিক চাঁদা, ভর্তি ফিস, ইত্যাদি ছারাই গঠিত হইবে । ইচ্ছা করিলে কার্যকরী কমিটির সভায় গৃহিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সদস্যদের আর্থিক ও অন্যান্য সুবিধার জন্য আরো তহবিল খুলিতে পারিবেন । যেমন,- রিজার্ভ ফান্ড, কল্যাণ তহবিল, শিক্ষা তহবিল, ত্রান তহবিল, চিকিৎসা তহবিল সহ ইত্যাদি তহবিল বিভিন্ন কাজে খরচের জন্য কমিটির সভায় তহবিল গঠন করিতে পারিবেন ।    
  • খ/ তহবিল নিরাপত্তাঃ  কমিটির যাবতীয় অর্থ বা টাকা পয়সা কার্যকরী কমিটির অনুমোদন ক্রমে সভাপতি সাধারন সম্পাদক ও কোষাধক্ষের  যৌথ স্বাক্ষরে একাউন্ট খুলিয়া এক বা একাধিক ব্যাংকে অবশ্যই জমা রাখা যাইবে এবং খরচের ক্ষেত্রে ব্যাংক হইতে টাকা উঠনো যাইবে। জরুরী প্রয়োজন হইলে একাউন্ট হইতে টাকা তোলার ক্ষেত্রে কোষাধক্ষের স্বাক্ষর সহ সভাপতি অথবা সাধারন সম্পাদক যে কোন সময় এক জনের স্বাক্ষর থাকিতে হইবে । তহবিলের নিরাপত্তা বিষয় কোন রূপ হেরফের মনে হইলে কার্যকরী কমিটি তাৎক্ষনিক ভাবে তহবিলের কার্যক্রম বন্ধ করিয়া তহবিল পরিচালনার দায়িত্ব প্রদান করিতে পারিবেন । 
  • ধারা- ৩৫/ সংগঠনের প্রতিটি কমিটির সদস্যের দক্ষতার প্রমান ও পদান্নতির পয়েন্ট সূচক ।
  • ক/ সঠিক সময় উপস্থিত পয়েন্ট – ১০০/
  • খ/ নির্ধারিত সময় প্রস্তান পয়েন্ট ১০০/
  • গ/ মেধা পয়েন্ট ১০০/ 
  • ঘ/ শৃঙ্খলা পয়েন্ট ১০০/
  • ঙ/ সঠিক দায়িক্ত পালন-১০০/
  • চ/  সঠিক সময় চাঁদা প্রদান-১০০/
  • ছ/ অনুদান পয়েন্ট টাকা প্রতি ১ পয়েন্ট
  • জ/ উপহার প্রদান পয়েন্ট মুল্য অনুযায়ী নির্ধারণ এক টাকায় এক পয়েন্ট
  • ঝ/ বিশেষ দায়িত্ব পালন -৩০০ পয়েন্ট প্রতিদিন। ( সভা, সেমিনার, বিজ্ঞপ্তি বিতরন, আমন্ত্রণপত্র বিতরন, প্রচার কাজে যুক্ত, গ্রুপ দায়িত্ব পালন অথবা সংগঠনের কমিটির দ্বারা লিখিত দায়িত্ব পালনে পয়েন্ট প্রাপ্তি হবে।)
  • ঞ/ একজন সদস্য ভর্তি বাবদ ২০০ পয়েন্ট
  • ট/ একটি কমিটি গঠনের আয়োজনের জন্য ৫০০০ হাজার পয়েন্ট
  • ঠ/ কমিটির সহযোগী আয়োজক হওয়ার জন্য ৩০০০ হাজার পয়েন্ট
  • ড/ কমিটির সার্বিক সহযোগিতা করার জন্য ২০০০ হাজার পয়েন্ট
  • / অনুদান সংগ্রহের  সহযোগিতা করার জন্য অনুদানের সম পরিমাণ পয়েন্ট ।
  • /  উপরের পয়েন্ট একজন সদস্যের মেধা ও দক্ষতার পরিচয় হিসাবে উল্লেখিত হবে।
  • ত/  সর্বচ্চ পয়েন্ট ৫০০ জনের মধ্যে যাদের অবস্থান তারাই যে কোন কমিটির নির্বাচনে প্রাথী হতে পারবে।
  • থ/  একজন সদস্যর বার্ষিক পয়েন্ট পাঁচ হাজার হতে হবে আর তাহলে সেই সদস্য একজন ভোটার হওয়ার যোগ্যতা হবে ।  
  •